আলো ক্লাস সেভেন: আজকে আমরা সপ্তম শ্রেণীর আলো অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর নিয়ে আলোচনা করব। এই অধ্যায়ের অন্তর্গত বিষয়গুলি হলো বিগত বছরের এই আলো ক্লাস সেভেন এর অধ্যায় থেকে আসা 100 টিরও প্রশ্ন উত্তর, বিকল্প ভিত্তিক প্রশ্ন, সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন, অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ইত্যাদি।
সপ্তম শ্রেণী পরিবেশ ও বিজ্ঞান | ক্লাস সেভেন অধ্যায় আলো প্রশ্ন উত্তর | Class 7 Science Chapter 2 Light question answer
▣ Table of content ▣
অধ্যায় : শিলা ও খনিজ পদার্থ
প্রাত্যহিক জীবনে আলো সংক্রান্ত বিভিন্ন ঘটনা
1. দিনের বেলায় জিনিসপত্র দেখতে পেলেও রাত্রিবেলায় অন্ধকারে দেখা যায় না কেন?
উত্তর: জিনিসপত্র দেখা আর পিছনের বিজ্ঞানটা আমাদের প্রথমে জানতে হবে তাহলেই এই প্রশ্নের উত্তর আমরা বুঝতে পারবো। আলো যখন কোন বস্তুর উপরে পড়ে তখন, আলো বস্তু থেকে প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে আসে। এবং এই আলোর জন্যই দর্শনের অনুভূতি জাগে। রাত্রিবেলায় আলো না থাকায় প্রতিফলনের ঘটনাও ঘটে না।তাই দিনের বেলায় জিনিসপত্র দেখতে পেলেও রাত্রিবেলায় অন্ধকারে দেখা যায় না।
2. রাত্রিবেলায় জিনিসপত্রগুলো কে দেখতে চাইলে কি করতে হয়?
উত্তর: রাত্রিবেলায় জিনিসপত্র কে দেখতে চাইলে বস্তুর উপর আলো ফেলতে হয়। তখন ওই আলো প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে আসে। ফলে জিনিসপত্র গুলোকে আমরা দেখতে পাই।
3. নিচের সরণিটা পূরণ করো । ঠিক স্থানে ✓ চিহ্ন দাও।
বস্তু | সপ্রভ | অপ্রভ |
---|---|---|
কেরোসিন লম্ফ | ✘ | ✓ |
পেন | ✘ | ✓ |
জামার বোতাম | ✘ | ✓ |
জলন্ত মোমবাতি | ✓ | ✘ |
জোনাকি | ✓ | ✘ |
ছাতা | ✘ | ✓ |
তারা | ✓ | ✘ |
চশমা | ✘ | ✓ |
সূর্য | ✓ | ✘ |
চাঁদ | ✘ | ✓ |
আলো ক্লাস সেভেন প্রশ্ন উত্তর | class 7 light chapter
3. বিন্দু আলোক উৎস কাকে বলে?
উত্তর: সকল আলোক উৎসই অসংখ্য বিন্দু উৎসের সমন্বয়ে গঠিত বলে ধরা হয়। অত্যন্ত ক্ষুদ্র আলোক উৎস কে বোঝানোর জন্য বিন্দু আলোক উৎস কথাটি ব্যবহার করা হয়। নির্দিষ্ট আকারযুক্ত আলোক উৎসকে বিস্তৃত আলোক উৎস বলা হয়।
আরও পড় : সপ্তম শ্রেণী চুম্বক [ Magnet ] মক টেস্ট
সাধারণত কোন কার্ডবোর্ডের ছিদ্র করে তার পিছন দিকে টর্চ জ্বালালে তা বিন্দু উৎস হিসেবে কাজ করলেও বিশুদ্ধ অর্থে তা বিন্দু উৎস নয়।
4. বিস্তৃত আলোক উৎস কাকে বলে উদাহরণ দাও।
উত্তর: বিন্দু আলোক উৎসের চেয়ে আকারে বড় আলোক উৎস কে বিস্তৃত আলোক উৎস বলে। যেমন: টর্চ, সূর্য, বৈদ্যুতিক বাল্ব ইত্যাদি।
5. আলোর চলাচলের উপর নির্ভর করে কোন বস্তু বা মাধ্যমকে কয় ভাগে ভাগ করা হয় ও কি কি?
উত্তর: আলোর চলাচলের উপর নির্ভর করে কোন বস্তু বা মাধ্যমকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যথা:
- স্বচ্ছ বস্তু বা স্বচ্ছ মাধ্যম।
- অস্বচ্ছ বস্তুর অস্বচ্ছ মাধ্যম।
- ঈষৎ স্বচ্ছ বস্তু বা ঈষৎ স্বচ্ছ মাধ্যম।
6. স্বচ্ছ বস্তু বা স্বচ্ছ মাধ্যম কাকে বলে? উদাহরণ দাও
উত্তর: যে বস্তু বা মাধ্যমের মধ্য দিয়ে আলো খুব সহজেই যাতায়াত করতে পারে, স্বচ্ছ বস্তু বা স্বচ্ছ মাধ্যম বলে। যেমন: বায়ু, স্বচ্ছ কাঁচ ইত্যাদি।
7. অস্বচ্ছ মাধ্যম কাকে বলে ? উদাহরণ দাও।
উত্তর: যেসব বস্তুর মধ্য দিয়ে আলোর একেবারেই চলাচল করতে পারে না, তাদের অস্বচ্ছ বস্তুর বা অস্বচ্ছ মাধ্যম বলে। যেমন: কাঠ দেওয়াল লোহা ইত্যাদি।
8. ঈসৎ স্বচ্ছ বস্তু বা ঈসৎ স্বচ্ছ মাধ্যম কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: যেসব বস্তুর মধ্যে দিয়ে আলো যাতায়াত করতে পারলেও ভালোভাবে পারেনা, সেই সমস্ত বস্তু বা মাধ্যমকে ঈসৎ স্বচ্ছ বস্তু বা ঈসৎ স্বচ্ছ মাধ্যম বলে।
9. মাধ্যম ছাড়া কি আলো চলাচল করতে পারে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: হ্যা, কোন মাধ্যম ছাড়াই আলো চলাচল করতে পারে।
▣ সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে একটা বিরাট অংশে কোন মাধ্যম থাকে না। তবুও প্রতিদিন সূর্য থেকে আলো পৃথিবীতে পৌঁছায়।
আলোর সরলরৈখিক গতি
10. আলো কি বক্র পথে চলাচল করতে পারে? উত্তরের স্বপক্ষে পরীক্ষামূলক একটি যুক্তি দাও।
উত্তর: না, একটি ফাঁপা সোজা পাইপের ভিতর দিয়ে যে কোন আলোক উৎসের দিকে তাকালে সেই আলো দেখতে পাওয়া যায়। কিন্তু ওই পাইপটিকে বাকালে আলোক উৎস কে আর দেখতে পাওয়া যায় না। এমনটা ঘটার কারণ হলো আলো বাঁকা পথে চলাচল করতে পারে না।
11. আলোক রশ্মী (Ray of light) কাকে বলে?
উত্তর: আলোর চলার পথকে তীর চিহ্ন যুক্ত যে কাল্পনিক সরলরেখা দিয়ে বোঝানো হয়, তাকে আলোক রশ্মি বলে।
12. আলোক রশ্মিগুচ্ছ কি?
উত্তর: একসঙ্গে অসংখ্য আলোক রশ্মী কে আলোকরশ্মি গুচ্ছ বা beam of light বলে।
13. আলোক রশ্মিগুচ্ছ কয় প্রকার ও কি কি?
উত্তর: আলোক রশ্মিগুচ্ছ তিন প্রকার। যথা:
- সমান্তরাল আলোক রশ্মি গুচ্ছ
- অপসারী আলোকরশ্মি গুচ্ছ
- অভিসারী আলোকরশ্মি গুচ্ছ
প্রচ্ছায়া ও উপচ্ছায়া
14. প্রচ্ছায়া কাকে বলে?
উত্তর: আলোক উৎসের সামনে কোন অস্বচ্ছ বস্তুর রাখলে পর্দায় যে গারো অন্ধকার সৃষ্টি হয়, ছায়া বা প্রচ্ছায়া বলে।
15. উপচ্ছায়া কাকে বলে?
উত্তর: প্রচ্ছায়াকে ঘিরে থাকা আবছা অন্ধকার অংশকে উপচ্ছায়া বলে।
16. কোন ধরনের আলোক উৎসের ক্ষেত্রে উপচ্ছায়া সৃষ্টি হয় না?
উত্তর: বিন্দু আলোক উৎস।
17. আলোর ধর্ম লেখ।
উত্তর: আলো সরল রেখায় চলাচল করে।
18. আলো _______ চলাচল করে।
উত্তর: সরল রেখায়।
19. আলোক উৎস যদি _______ হয় , তখন শুধু ছায়া গঠিত হয়।
উত্তর: বিন্দু আলোক উৎস
20. আলোক উৎস _____ হলে প্রচ্ছায়া ও উপচ্ছায়া দুটোই গঠিত হয়।
উত্তর: বিস্তৃত আলোক উৎস
21. আলো ______ গমন করে বলেই বস্তুর ছায়া গঠিত হয়।
উত্তর: সরল রেখায়।
সূচিছিদ্র ক্যামেরা
22. সূচিছিদ্র ক্যামেরায় বস্তুর _____ গঠিত হয়।
উত্তর: প্রতিকৃতি।
23. সূচিছিদ্র ক্যামেরার বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠিত হয়- উক্তিটি সত্য না মিথ্যা?
উত্তর: মিথ্যা, সুচিত্র ক্যামেরার আসলে বস্তুর প্রতিকৃতি গঠিত হয়।
24. নিচের ঘটনাগুলির ক্ষেত্রে হাতের ছায়ার কি পরিবর্তন ঘটবে লেখ।
- 1. হাতকে আলোক উৎসের কাছে দিয়ে গেলে।
- 2. হাতকে পর্দার কাছে নিয়ে গেলে।
- 3. আলোক উৎসকে হাতের কাছ থেকে দূরে সরালে।
- 4. আলোক উৎস টাকে হাতের কাছে আনতে থাকলে।
উত্তর:
1. হাতকে আলোক উৎসের কাছে নিয়ে গেলে ছায়া ক্রমশ বড় হতে থাকবে।
2. হাত কি পর্দার কাছে নিয়ে গেলে ছায়া ক্রমশ ছোট হবে এবং পর্দা স্পর্শ করা ঠিক
আগের মুহূর্তে ছায়ার দৈর্ঘ্য ও হাতের দৈর্ঘ্য সমান হয়ে যাবে।
3. আলোক উৎস কে হাতের কাজ থেকে দূরে সরালে ছায়া ক্রমশ ছোট হতে থাকবে।
4. আলোক উৎস কি হাতের কাছে আনতে থাকলে তা ক্রমশ বড় হবে।
24. প্রচ্ছায়া ও উপচ্ছায়ার পার্থক্য
প্রচ্ছায়া বা ছায়া | উপচ্ছায়া |
---|---|
1. বিন্দু আলোক উৎস এর ক্ষেত্রে প্রচ্ছায়া সৃষ্টি হয়। | 1. বিস্তৃত আলোক উৎসের ক্ষেত্রে উপচ্ছায়া সৃষ্টি হয়। |
2. ছায়া গাঢ় অন্ধকার অঞ্চল। | 2. উপচ্ছায়া আবছা অন্ধকার অঞ্চল। |
3. কেবলমাত্র প্রচ্ছায়া সৃষ্টি হতে পারে। | 3. কেবলমাত্র উপচ্ছায়া সৃষ্টি হতে পারে না। |
4. প্রচ্ছায়া অংশে আলো একেবারেই প্রবেশ করতে পারে না। | 4. উপচ্ছায়া অংশে আলোক উৎসের কিছু অংশ প্রবেশ করার সুযোগ পায়। |
সূচিছিদ্র ক্যামেরা
25. সূচিছিদ্র ক্যামেরার গঠন ও কার্যপ্রণালী লেখ।
উত্তর: সূচিছিদ্র ক্যামেরার গঠন: জুতোর বাক্সের মতো একটি কার্ডবোর্ড এর বাক্স নাও। নিচের চিত্রের ন্যায় বাক্সটির এক দিকের দেয়ালে একটি সুচ বা পেরেক দিয়ে ছোট ছিদ্র করো। বাক্সের ঠিক উলটো দিকের দেয়াল কেটে বাদ দিয়ে সেখানে ট্রেসিং পেপার বা ঘষা কাচ দিয়ে একটি দেওয়াল বানাও।
সূচিছিদ্র ক্যামেরার কার্যপ্রণালী: এবার অন্ধকার ঘরে গিয়ে বাক্সের দেওয়ালের ওই ছিদ্রের কাছে একটি জ্বলন্ত মোমবাতির শিখা ধরো। আলো সরল রেখায় চলাচল করে তাই এই সূক্ষ্ম ছিদ্র বিন্দু আলোক উৎসের মত আচরণ করবে। তাই ঘষা কাঁচ বা ট্রেসিং পেপার এর উপর মোমবাতি শিখার উল্টো প্রতিকৃতি সৃষ্টি হবে।
26. সূচিছিদ্র ক্যামেরা নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে কি ঘটবে লেখ।
1. শিখাকে ছিদ্রের কাছে আনলে
2. শিখা ও ছিদ্রের দূরত্ব অপরিবর্তিত রেখে ছিদ্র থেকে পর্দার দূরত্ব বাড়ালে
3. যদি ছিদ্র ও পর্দার দূরত্ব কমায়
4. ছিদ্রকে বড় করলে
উত্তর:
1. শিখাকে ছিদ্রের কাছে আনলে প্রতিকৃতি বড় হবে।
2. শিখা ও সূর্যের দূরত্ব অপরিবর্তিত রেখে ছিদ্র থেকে পর্দার দূরত্ব বাড়ালে
প্রতিকৃতি তত বড় হবে।
3. সিদ্র পর্দার দূরত্ব কম হলে প্রতিকৃতি ছোট হবে।
4. ছিদ্রকে বড় করলে অস্পষ্ট প্রতিকৃতি তৈরি হবে।
27. ছায়ার দৈর্ঘ্য কখন সবচেয়ে ছোট হয়?
উত্তর: দুপুরবেলায় অর্থাৎ যখন সূর্য ঠিক মাথার উপরে থাকে তখন ছায়ার দৈর্ঘ্য সবচেয়ে ছোট হয়।
28. ছায়ার দৈর্ঘ্য কখন সবচেয়ে বড় হয়?
উত্তর: সকাল ও বিকেল বেলায় ছায়ার দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বড় হয়।
আলোর প্রতিফলন | সপ্তম শ্রেণি | পরিবেশ বিজ্ঞান
29. আলোর প্রতিফলন কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: আলোক রশ্মীগুচ্ছ যখন কোন চকচকে অথবা অমসৃণ তলের উপর আপতিত হয়, তখন সেই আলোক রশ্মীগুচ্ছ একই দিকে অথবা বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনাকেই আলোর প্রতিফলন reflection of light বলে।
30. আলোর প্রতিফলন কয় প্রকার ও কি কি?
উত্তর: আলোর প্রতিফলন দুই প্রকার যথা নিয়মিত প্রতিফলন (regular reflection of light) ও বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন (diffused reflection of light)।
31. নিয়মিত প্রতিফলন কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: আলোক রস্মি কোন মসৃণ ত্বক দ্বারা প্রতিফলিত হলে প্রতিফলিত আলো একটি নির্দিষ্ট দিকে যায়, এই প্রকার প্রতিফলনকে নিয়মিত প্রতিফলন বলে। যেমন- আয়না দ্বারা প্রতিফলন ও নিয়মিত প্রতিফলন এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ।
32. বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন কাকে বলে? উদাহরণ।
উত্তর: আলোক রশ্মীগুচ্ছ কোন অমসৃণ তলদ্বারা প্রতিফলিত হলে আলোক রস্মি বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়ে, এপ্রকার প্রতিফলনকে বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন বলে। যেমন- ঘরের দেওয়াল দ্বারা প্রতিফলন বিক্ষিপ্ত প্রতিফলনের উৎকৃষ্ট উদাহরণ।
33. নিয়মিত প্রতিফলন ও বিক্ষিপ্ত প্রতিফলনের পার্থক্য লেখ।
উত্তর: নিয়মিত প্রতিফলন ও বিক্ষিপ্ত প্রতিফলনের পার্থক্য .... Read More
34. আপতিত আলোকরশ্মি কাকে বলে?
উত্তর: যে পথ ধরে আলো প্রতিফলকের উপর এসে পড়ে তাকে আপতিত আলোকরশ্মি incident ray বলে।
35. প্রতিফলিত আলোকরশ্মি কাকে বলে?
উত্তর: প্রতিফলকের উপর আপতিত হয় আলো যে পথ ধরে ফিরে যায় তাকে প্রতিফলিত আলোকরশ্মি reflected ray বলে।
36. আপাতন বিন্দু কাকে বলে?
উত্তর: প্রতিফলকের উপর যে বিন্দুতে আপতিত আলোর এসে পড়ে তাকে আপাতন বিন্দু point of incident বলে।
37. অভিলম্ব বলতে কী বোঝো?
উত্তর: প্রতিফলকের উপর আপাতন বিন্দুতে আঁকা লম্ব কে অভিলম্ব বা Normal বলে।
38. আপাতন কোন কাকে বলে?
উত্তর: অভিলম্ব ও আপাতত রশমির মাঝের কোন আপাতন কোন বা angle of incidence বলে।
39. প্রতিফলন কোণ কাকে বলে?
উত্তর: অভিলম্ব ও প্রতিফলিত রশ্মি এর মাঝের কোণকে প্রতিফলন কোণ বা angle of reflection বলে।
40. আপতন কোণ ও প্রতিফলন কোণের সম্পর্ক কি?
উত্তর: আপতন কোণ ও প্রতিফলন কোণের মান সর্বদা সমান।
41. আলোর প্রতিফলনের কয়টি সূত্র?
উত্তর: দুটি।
42. আলোর প্রতিফলনের সূত্র দুটি লেখ।
উত্তর: প্রথম সূত্র:আপতিত আলোকরশ্মি, প্রতিফলিত আলোকরশ্মি, ও আপাতন বিন্দুতে অঙ্কিত
অভিলম্ব একই সমতলে থাকে ।
দ্বিতীয় সূত্র: আপতন কোণ ও প্রতিফলন কোণের মান সমান হয়।
43. নিয়মিত প্রতিফলনের তিনটি উদাহরণ দাও।
- আয়না দ্বারা প্রতিফলন।
- চকচকে কাজ দ্বারা প্রতিফলন।
- চকচকে স্টিলের থালা প্রতিফলন।
44. বিক্ষিপ্ত প্রতিফলনের তিনটি উদাহরণ দাও।
- ঘষা কাঁচ দ্বারা প্রতিফলন।
- ঘরের দেওয়াল দ্বারা প্রতিফলন।
- বইয়ের পৃষ্ঠা দ্বারা প্রতিফলন।
45. কেবলমাত্র নিয়মিত প্রতিফলন প্রতিফলনের দুটি সূত্র মেনে চলে- উক্তিটি ঠিক না ভুল?
উত্তর: ভুল।
46. নিয়মিত ও বিক্ষিপ্ত উভয় প্রতিফলনই প্রতিফলনের দুটি সূত্র মেনে চলে।
47. আপতন কোণ ও প্রতিফলন কোণ ________।
উত্তর: পরস্পর সমান।
48. আয়নায় গঠিত প্রতিবিম্ব ______।
উত্তর: সমশীর্ষ।
আলোর প্রতিসরণ
48. আলোর প্রতিসরণ কাকে বলে?
উত্তর: আলোক রশ্মী যখন ঘন থেকে লঘু অথবা লঘু থেকে ঘন মাধ্যমে যায় তখন তার গতিপথ পরিবর্তিত হয়। এই ঘটনাকে আলোর প্রতিসরণ বলে।
49. বিভেদ তল কাকে বলে?
উত্তর: দুটি ভিন্ন ঘনত্বের মাধ্যমের সংযোগস্থলে যে তল তাকে ওই মাধ্যম দুটির বিভেদতল বলে।
50. প্রতিসৃত রশ্মি কাকে বলে?
উত্তর: আলোক রশ্মী দুটি মাধ্যমের বিভেদ চলে আপতিত হওয়ার পর যখন দ্বিতীয় মাধ্যমে প্রবেশ করে তখন বিভেদ তল থেকে দ্বিতীয় মাধ্যমের আলোর গতিপথকে প্রতিসৃত রশ্মি বলে।
51. প্রতিসরণ কোণ কাকে বলে?
উত্তর: অভিলম্ব ও প্রতিসৃত রশ্মির মাঝের কোণকে প্রতিসরণ কোণ বলে।
52. আলোক রস্মি লঘু মাধ্যম থেকে ঘন মাধ্যমে গেলে গতিপথের কি পরিবর্তন হয়?
উত্তর: আলোক রস্মি লঘু থেকে ঘন মাধ্যমে প্রবেশ করলে প্রতিসরণ কোণ এর মান আপাতন কোণের চেয়ে ছোট হয় অর্থাৎ প্রতিসৃত রশ্মী অভিলম্বের কাছে সরে যায়।
53. আলোক রশ্মী গণমাধ্যম থেকে লঘু মাধ্যমে প্রবেশ করলে কি পরিবর্তন হয়?
উত্তর: আলোক রশ্মী গণমাধ্যম থেকে লঘু মাধ্যমে প্রবেশ করলে প্রতিসরণ কোণের মান আপাতন কোণের চেয়ে বড় হয় অর্থাৎ প্রতিসৃত রশ্মী অভিলম্ব থেকে দূরে সরে যায়।
54. আলোর প্রতিফলন ও প্রতিসরণ কি একই সাথে ঘটা সম্ভব?
উত্তর: হ্যা সম্ভব। আলোক রশ্মী কিছু অংশ যদি দ্বিতীয় মাধ্যমে প্রবেশ করে এবং বাকি অংশ যদি পুনরায় প্রথম মাধ্যমে ফিরে আসে তাহলে এমনটা ঘটা সম্ভব।
প্রতিবিম্ব
55. প্রতিবিম্ব কাকে বলে?
উত্তর: কোন বিন্দু-উৎস থেকে আগত অপসারী আলো প্রতিফলন বা প্রতিসরণের পর যদি -অন্য কোনো বিন্দুতে মিলিত হয় কিংবা অন্য কোনো বিন্দু থেকে অপসৃত হচ্ছে বলে মনে হয়, তখন দ্বিতীয় বিন্দুকে প্রথম বিন্দু উৎসের প্রতিবিম্ব বলে।
56. প্রতিবিম্ব কয় প্রকার ও কি কি?
উত্তর: প্রতিবিম্ব দুই প্রকার । যথা: সদ বিম্ব ও অসদ বিম্ব ।
57. সদবিম্ব কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
সদবিম্ব : কোন বিন্দু-উৎস থেকে আগত অপসারী আলোকরশ্মিগুচ্ছ প্রতিফলন বা প্রতিসরণের পর যদি অন্য কোনো বিন্দুতে মিলিত হয়, তবে দ্বিতীয় বিন্দুকে প্রথম বিন্দু-উৎসের সবিম্ব বলে। যেমনঃ সিনেমার পর্দায় গঠিত প্রতিবিম্ব সদবিম্ব। উত্তল লেন্সের ফোকাসে বস্তুর সদতিবিম্ব গঠিত হয়।
57. অসদবিম্ব কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
অসবিম্ব : কোন বিন্দু-উৎস থেকে আগত অপসারী আলোকরশ্মিগুচ্ছ প্রতিফলন বা প্রতিসরণের পর যদি অন্য কোন বিন্দু থেকে অপসৃত হচ্ছে বলে মনে হয়, তবে দ্বিতীয় বিন্দুকে প্রথম বিন্দু-উৎসের অসবিম্ব বলে। যেমনঃ স্থির জলে গঠিত প্রতিবিম্ব ।
58. সদ বিম্ব ও অসদ বিম্বের পার্থক্য লেখ।
উত্তর:
সদ বিম্ব | অসদ বিম্ব |
---|---|
1. কোন বিন্দু উৎস থেকে আগত অপসারী আলোকরশ্মি গুচ্ছ প্রতিফলন ও প্রতিসরণ এরপর অন্য কোন বিন্দুতে মিলিত হলে সদ বিম্ব গঠিত হয়। | 1. কোন বিন্দু উৎস থেকে আগত অপসারী আলোকরশ্মি গুচ্ছ প্রতিফলন বা প্রতিসরণের পর অন্য কোন বিন্দু থেকে অপসৃত হচ্ছে বলে মনে হলে অসদ বিম্ব গঠিত হয়। |
2. সদবিম্ব ওকে চোখে দেখা যায় ও পর্দায় ফেলা যায়। | 2. অসদ বিম্ব ওকে চোখে দেখা যায় কিন্তু পর্দায় ফেলা যায় না। |
3. সদ বিম্ব অবশীর্ষ হয়। | 3. অসদ বিম্ব ও সমশীর্ষ হয়। |
4. সদবিম্ব এ পার্শ্ব পরিবর্তন হয় না। | 4. অসদ বিম্বে পার্শ্বীয় পরিবর্তন হয়। |
4. অবতল দর্পণ ও উত্তল লেন্সে সদ বিম্ব গঠিত হয়। | 5. সব রকম দর্পণ ও লেন্সে অসদ বিম্ব গঠিত হয়। |
5. সদ বিম্ব স্পর্শ করা যায়। | 5. অসদ বিম্ব ও স্পর্শ করা যায় না। |
6. সদবিম্ব গঠনের সময় প্রতিফলিত প্রতিশ্রুত আলোকরশ্মি বিচ্ছেদ প্রকৃত মিলন হয়। | 6. অসদ প্রতিবিম্ব গঠনের ক্ষেত্রে প্রতিফলিত প্রতিশ্রুত আলোক রশ্মী হচ্ছে প্রকৃত মিলন হয়না। |
59. আয়নায় গঠিত প্রতিবিম্বের বৈশিষ্ট্য লেখ।
উত্তর: আয়নায় গঠিত প্রতিবিম্বের বৈশিষ্ট্য:-
- আয়না গঠিত প্রতিবিম্ব ও বস্তুর মাপ সমান হয়।
- দর্পণ থেকে বস্তুর দূরত্ব ও প্রতিবিম্বের দূরত্ব পরস্পর সমান হবে।
- বস্তুটি প্রতিসম না হলে, আয়নায় গঠিত প্রতিবিম্বের পার্শ্ব পরিবর্তন হয়।
- আয়না গঠিত প্রতিবিম্ব সমশীর্ষ হয়।
60. আয়নায় প্রতিফলনের ফলে A থেকে Z পর্যন্ত কোন অক্ষরের প্রতিবিম্বের পার্শ্ব পরিবর্তন হয় লেখ।
উত্তর: আয়নায় প্রতিফলনের ফলে যে সমস্ত অক্ষরের পার্শ্ব পরিবর্তন হয় তাহলো B ,C ,D ,E ,F ,G, J ,K ,L ,N ,P ,Q ,R ,S ,Z
61. অ্যাম্বুলেন্স গাড়িতে AMBULANCE কথাটা উল্টো লেখা থাকে কেন?
উত্তর: অ্যাম্বুলেন্স গাড়িতে AMBULANCE কথাটা উল্টো লেখা থাকা কারনঃ
অ্যাম্বুলেন্স গাড়িতে অ্যাম্বুলেন্স কথাটি উল্টো করে লেখার পিছনে রয়েছে বৈজ্ঞানিক কারণ । অ্যাম্বুলেন্স মুমূর্ষ রোগীকে নিয়ে যাওয়ার গাড়ি। যেখানে সামান্যতম সময়ের জন্য রোগীর জীবন মরণের প্রশ্ন উঠে আসে। এম্বুলেন্স গাড়িতে অ্যাম্বুলেন্স কথাটি উল্টো করে ইংরেজিতে লেখা থাকে। এর ফলে এম্বুলেন্স গাড়ির সামনের গাড়ির চালক ভিউফাইন্ডারে ওই লেখা পুনরায় উল্টো অর্থাৎ সোজা দেখতে পায় কারণ দর্পণে অ্যাম্বুলেন্স লেখাটির অসদবিম্ব ও দেখা যায় যা সমশীর্ষ হলেও । লেখাটির সহজে পড়া সম্ভব হয় ও এম্বুলেন্স গাড়ি চালক রাস্তা ছেড়ে দেয়। এই জন্য অ্যাম্বুলেন্স গাড়িতে অ্যাম্বুলেন্স কথাটি উল্টো করে লেখা থাকে।
62. জলভর্তি গ্লাসে কলম অর্ধেক ডুবিয়ে রাখলে কলমকে বাঁকা দেখায় কেন?
উত্তর: আসলে গ্লাসে জল ঢালার পর গ্লাসের ভিতরে দুটি মাধ্যম থাকে –
- (i) জল (ঘনতর মাধ্যম)
- ( ii) বায়ু (লঘুতর মাধ্যম)
পেনের যে অংশটি জলের ওপরে থাকে সেখান থেকে আলোকরশ্মি সরাসরি আমাদের চোখে আসে এবং পেনের ওই অংশকে আমরা প্রকৃত স্থানে দেখি। কিন্তু পেনের জলে ডোবানো অংশের প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিফলিত আলোক রশ্মি জল (ঘনতর মাধ্যম) থেকে বায়ুতে (লঘুতর মাধ্যম) প্রতিসৃত হওয়ার সময় অভিলম্ব থেকে দূরে সরে যায়। ওই রশ্মি বরাবর তাকালে বিন্দুগুলির প্রতিবিম্ব প্রকৃত অবস্থান থেকে কিছুটা ওপরে দেখা যায়। এইভাবে জলের নীচে থাকা দণ্ডটির অংশ জলতল থেকে কিছুটা বেঁকে ওপরের দিকে উঠে এসেছে বলে মনে হয়।
63. জলভর্তি বালতির উপর থেকে দেখলে, বালতির তল উপরে উঠে এসেছে বলে মনে হয় কেন?
উত্তর: আসলে প্রতিসরণের জন্য এই ঘটনাটা ঘটে। বালতি তলদেশ থেকে আলেকসা আলোকরশ্মি গুচ্ছ যখন জল ঘনতর মাধ্যম পেরিয়ে বায়ুতে লঘুতর মাধ্যমে প্রবেশ করে, তখন মাধ্যম জয়ের বিভেদ তল থেকে আলোকরশ্মি গুচ্ছ অভিলম্ব থেকে দূরে সরে যায় ফলে বেঁকে যাওয়া প্রতিসৃত রশ্মী গুচ্ছ আমাদের চোখে এসে পড়ে। তখন আমরা বালতির তলার প্রতিবিম্ব কে দেখি, চাকরি তো তলদেশের কিছুটা উপরে অবস্থান করছে বলে মনে হয়। তাই আমাদের মনে হয় তলাটা ওপরে উঠে এসেছে।
বর্ণালী
64. বর্ণালী কাকে বলে?
সূর্যের আলো কাচের প্রিজমের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় বিভিন্ন রঙের আলো আলাদা হয়ে যায়। আমরা এই রঙ গুলোর মধ্যে চোখে দেখে মোটামুটি ভাবে সাতটা রংয়ের আলো আলাদা করতে পারি। এই সাতটা আলাদা হওয়া আলোক পটিকে একসঙ্গে বর্ণালী বলে।
65 . বিচ্ছুরণ কাকে বলে?
উত্তর: যৌগিক আলো থেকে আলোর বিভিন্ন বর্ণের আলোতে বিভক্ত হয়ে যাওয়ার ঘটনাকে বিচ্ছুরণ বলে।
66. বর্ণালী কয় প্রকার ও কি কি?
উত্তর: বর্ণালী দুই প্রকার যথা বিশুদ্ধ বর্ণালী ও অবিশুদ্ধ বর্ণালী।
67. একটি ও বিশুদ্ধ বর্ণালীর উদাহরণ দাও।
উত্তর: রংধনু।
68. একটি প্রাকৃতিক বিচ্ছুরণ এর উদাহরণ দাও।
উত্তর: আকাশের রংধনু আসলে সূর্যের সাদা আলোর প্রাকৃতিক বিচ্ছুরণ এর উদাহরণ।
অদৃশ্য আলোর ক্ষতিকারক প্রভাব
69. অতিবেগুনি রশ্মির একটি ক্ষতিকারক প্রভাব লেখ।
উত্তর:
- অতিবেগুনি রশ্মি চামড়া এসে পড়লে চামড়ায় ক্যান্সার হতে পারে।
- অতিবেগুনি রশ্মি সরাসরি চোখে পড়লে চোখের লেন্সের ক্ষতি হয় চোখের মধ্যে আলোক সংবেদী স্তরটি থাকে তারও ক্ষতি হয়।
- অতিবেগুনি রশ্মি জীবন্ত কোষ এর ক্ষেত্রে অত্যন্ত ক্ষতিকারক।
70. বায়ুমন্ডলের কোন স্তর সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মিকে আসতে বাধা দেয়?
উত্তর: ওজোন স্তর।
80. _____ প্রভাবে কোষের খুব দরকারী ডিএনএ অনুর ক্ষতি হয়।
উত্তর: অতিবেগুনি রশ্মির।
90. ______ বেশি থাকলে চামড়া বাদামী বা কালো হয়ে যায়।
উত্তর: মেলানিন।
91. মেলানিন কিভাবে আমাদের রক্ষা করে?
উত্তর: চামড়ায় অতিবেগুনি রশ্মি এসে পড়লে তাকে শুষে নিয়ে মেলানিন আমাদের চামড়ার নিচের কোষগুলিকে বাঁচিয়ে দেয়। মেলানিন বেশি থাকলে চামড়া বাদামী বা কালো হয়ে যায়।
92. এক্স রশ্মী দিয়ে কিভাবে হাড় ভাঙ্গা এর ছবি তোলা যায়?
উত্তর: এক্স রশ্মী চামড়া আর মাংস ভেদ করে যেতে পারে কিন্তু হাড়ের মধ্য দিয়ে চলাচল করতে পারে না। তাই হাড়ের মাঝখানটাই কোথায় ভেঙেছে বা ক্ষয়ে গেছে তা ছবি তুলে বোঝা যায়।
94. গর্ভস্থ শিশুর এক্সরে করা উচিত নয় কেন?
উত্তর: এক্স রশ্মী কিন্তু দীর্ঘ ব্যবহারে ক্যান্সার সৃষ্টি হয়। এই কারণে গর্ভস্থ শিশুর এক্সরে করা উচিত নয়।
95. এক্স রশমির একটি ক্ষতিকর প্রভাব লেখ।
উত্তর:
- গর্ভস্থ শিশুর এক্সরে করলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- যেসব কর্মচারী এক্স রশমির মেশিন চালনা করেন তাদের উপযুক্ত সাবধানতা না নিলে ক্যান্সার দেখা দিতে পারে।
জীবের শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়ায় আলোর ভুমিকা
96. সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ কোন শক্তি কোন শক্তিতে পরিণত করে।
উত্তর: আলোকশক্তি কে খাদ্য শক্তিতে (খাদ্য মধ্যস্থ শক্তি হল স্থিতিশক্তি) পরিণত করে ।
97. গরম কালে ফোটে এমন কয়েকটি ফুলের নাম লেখ।
উত্তর: রজনীগন্ধা,গন্ধরাজ,শিমুল, পলাশ,কৃষ্ণচূড়া ইত্যাদি।
98. শীতকালে ফোটে এমন কয়েকটি ফুলের নাম লেখ।
উত্তর: চন্দ্রমল্লিকা, ডালিয়া, সূর্যমুখী, জারবেরা ইত্যাদি।
99. দুটি এমন গাছের নাম লেখ যাদের ফুল ফোটার জন্য 12 ঘণ্টার বেশি আলোর প্রয়োজন হয়।
উত্তর: পালং , হায়োসায়ামাস ইত্যাদি।
100. দুটি এমন গাছের নাম লেখ যাদের ফুল ফোটার জন্য 12 ঘণ্টার কম আলোর প্রয়োজন হয়।
উত্তর: আলু , তামাক ইত্যাদি।
101. কোন মাসের বাচ্চারা কম আলোতে মারা যায়?
উত্তর: স্যামন মাছের বাচ্চারা কম আলোতে মারা যায়।
102. শীতঘুম দেখা যায় এমন তিনটি প্রাণীর নাম লেখ।
উত্তর: ব্যাং, ছুঁচ,ভাল্লুক ইত্যাদি।