অষ্টম শ্রেণীর ভৌতবিজ্ঞান অধ্যায় 2.1 পদার্থের প্রকৃতি
- এর প্রশ্ন উত্তর নিয়ে
আজকের পর্বে আমরা আলোচনা করব। আজকের আলোচ্য বিষয়: পদার্থের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম,
ধাতু ও অধাতুর বৈশিষ্ট ও ব্যাবহার, মানবজীবনে ও পরিবেশে ধাতু ও অধাতুর ব্যবহার।
পদার্থের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম
1. পদার্থ কাকে বলে?
উত্তর: যার ভর, আয়তন এবং জাড্য ধর্ম আছে তাকেই পদার্থ বলে।
2. নিচের তালিকায় থাকা বস্তুগুলি সাধারণ তাপমাত্রায় কঠিন তরল এবং গ্যাসীয় এর মধ্যে কোন অবস্থায় থাকে?
পদার্থগুলির নাম : পারদ সোনা অক্সিজেন বরফ জল নাইট্রোজেন কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্লিসারিন রুপা তামা তামা তুঁতে সালফার বা গন্ধক, ফসফিন ক্লোরিন ব্রোমিন হাইড্রোজেন সালফাইড আয়োডিন মোম নিকেল, কেরোসিন বেনজিন স্পিরিট অ্যামোনিয়া পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট পটাশিয়াম ডাইক্রোমেট পেট্রোল ন্যাপথলিন ন্যাপথালিন কর্পূর পোড়া চুন, নিশাদল সোডিয়াম চুনাপাথর, ক্লোরোফর্ম।
উত্তর:
সাধারণ অবস্থায় কঠিন | সাধারণ অবস্থায় তরল | সাধারণ অবস্থায় গ্যাসীয় |
---|---|---|
সোনা, বরফ, রুপো, তামা, তুঁতে, সালফার বা গন্ধক, আয়োডিন, মোম, নিকেল, পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট, পটাশিয়াম ডাইক্রোমেট, ন্যাপথালিন, কর্পূর, পোড়া চুন, নিশাদল, সোডিয়াম, চুনাপাথর | পারদ, জল, গ্লিসারিন, ব্রোমিন, কেরোসিন, বেনজিন, স্পিরিট, পেট্রোল, ক্লোরোফর্ম | অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড, ফসফিন, ক্লোরিন, হাইড্রোজেন সালফাইড, অ্যামোনিয়া, হাইড্রোজেন |
3. উপরের তালিকা থেকে যেসব পদার্থের বিশেষ রং বা গন্ধ আছে তা তালিকাভুক্ত করো।
উত্তর:
পদার্থের নাম | বর্ণ | গন্ধ |
---|---|---|
অ্যামোনিয়া | বর্ণহীন | তীব্র ঝাঁঝালো |
হাইড্রোজেন সালফাইট | বর্ণহীন | পচা ডিম এর মত |
ন্যাপথলিন | সাদা | - |
ব্রোমিন | লালচে | ব্লিচ এর মত তীব্র গন্ধ |
ক্লোরিন | তীব্র ঝাঁঝালো | |
আয়োডিন | বেগুনি | - |
4. নিচের বিশুদ্ধ কঠিন পদার্থ গুলির গলনাঙ্ক এর একটি তালিকা তৈরি করো:
উত্তর: বিশুদ্ধ কঠিন পদার্থের নাম: জিংক সোনা খাদ্য লবন লোহা রুপা, অ্যালুমিনিয়াম।
উত্তর:
বিশুদ্ধ কঠিন পদার্থ | গলনাঙ্ক (°C) |
---|---|
জিংক | 420 |
সোনা | 1063 |
খাদ্য লবণ | 801 |
লোহা | 1530 |
রুপো | 962 |
অ্যালুমিনিয়াম | 659 |
5. নিচের বিশুদ্ধ পদার্থ গুলির স্ফুটনাঙ্ক লেখ।
উত্তর: বিশুদ্ধ তরলের নাম: জল ক্লোরোফরম বেনজিন ইথাইল অ্যালকোহল পারদ অ্যাসিটোন।
উত্তর:
বিশুদ্ধ তরল পদার্থ | স্ফুটনাঙ্ক (°C) |
---|---|
জল | 100 |
ক্লোরোফর্ম | 61 |
বেনজিন | 80.1 |
ইথাইল অ্যালকোহল | 78.3 |
পারদ | 357 |
অ্যাসিটোন | 56 |
6. কোন প্রক্রিয়ায় কর্পূর কে বালির মিশ্রণ থেকে পৃথক করা হয়?
Ans. উর্ধ্বপাতন প্রক্রিয়ায়।
7. উর্ধ্বপাতন প্রক্রিয়ায় পৃথক করা হয় এমন কিছু পদার্থের উদাহরণ দাও।
উত্তর: কর্পূর, ন্যাপথলিন, আয়োডিন, অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড বা নিশাদল ইত্যাদি।
8. পদার্থের ধর্ম কাকে বলে?
উত্তর: প্রত্যেক পদার্থের নিজস্ব কিছু বিশেষ গুণ বা বৈশিষ্ট্য আছে যার সাহায্যে একটা পদার্থকে অন্য একটা পদার্থ থেকে আলাদা করে চেনা যায়। পদার্থের এই গুণ বা বৈশিষ্ট্য গুলো কে পদার্থের ধর্ম বলে।
9. পদার্থের ধর্ম গুলো কে কয় ভাগে ভাগ করা হয় ও কি কি?
উত্তর: পদার্থের ধর্মগুলোকে দু'ভাগে ভাগ করা হয়। যথা: ভৌত ধর্ম ও রাসায়নিক ধর্ম।
10. ভৌত ধর্ম কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: পদার্থের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য বা গুণ গুলোর সাহায্যে শুধু পদার্থের বাহ্যিক অবস্থা ও প্রকৃতির পরিচয় পাওয়া যায় কিন্তু অভ্যান্তরীণ অনুর গঠন এর পরিচয় পাওয়া যায় না। পদার্থ ও রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করবে কি করবে না তাই ধর্ম দিয়ে বোঝা যায় না। এই ধর্মগুলোকে ভৌত ধর্ম বলে। যেমন: ভৌত অবস্থা, বর্ণ, গন্ধ, স্পর্শ, গলনাঙ্ক, স্ফুটনাঙ্ক ও দ্রাব্যতা।
11. রাসায়নিক ধর্ম কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: যে ধর্ম থেকে কোন পদার্থের অন্য পদার্থের সঙ্গে বিভিন্ন বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করার প্রবণতা ও ক্ষমতা বোঝা যায় তাকেই ওই পদার্থের রাসায়নিক ধর্ম বলে। যেমন সালফার কে বাতাসে পোড়ালে ঝাঁঝালো গন্ধযুক্ত সালফার ডাই অক্সাইড গ্যাস উৎপন্ন হয়। এটা সালফার এর রাসায়নিক ধর্ম।
12. ন্যাপথলিন ও কর্পূর এর গুরু কোন ভৌত ধর্মের সাহায্যে পৃথক করবে?
উত্তর: গন্ধ এর সাহায্যে পৃথক করব।
13. অ্যামোনিয়ার গন্ধ কেমন?
উত্তর: অ্যামোনিয়ার গন্ধ তীব্র ঝাঁঝালো।
14. হাইড্রোজেন সালফাইডের এর গন্ধ কেমন?
উত্তর: হাইড্রোজেন সালফাইডের গন্ধ পচা ডিমের মতো।
কিছু বিশুদ্ধ পদার্থের গলনাঙ্ক ও ফুটনাঙ্ক এর তালিকা
15. জল, কেরোসিন, পেট্রোল ও কার্বন ডাই সালফাইডে দ্রাব্যতা অনুযায়ী পদার্থের তালিকা
পদার্থ | কোন তরলে দ্রাব্য |
---|---|
চিনি | জল |
নুন | জল |
কর্পূর | জল (সামান্য), কেরোসিন, পেট্রোল, কার্বন ডাইসালফাইড |
তুতের গুঁড়ো | জল |
সালফার | কার্বন ডাইসালফাইড |
16. চুম্বক দ্বারা আকৃষ্ট হয় এমন পদার্থের উদাহরণ দাও।
উত্তর: নিকেল, কোবাল্ট, লোহা, ইউস্লেজ ইত্যাদি।
রাসায়নিক ধর্মের সাহায্যে পদার্থের সনাক্তকরণ
17. নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড এর বর্ণ কেমন?
উত্তর: নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড এর বর্ণ বাদামি।
18. নাইট্রিক অক্সাইড এর বর্ণ কেমন?
উত্তর: নাইট্রিক অক্সাইড বর্ণহীন।
19. এক চামচ চিনি ও এক চামচ নুন দেওয়া হলে তা কিভাবে শনাক্ত করবে?
উত্তর: চিনি ও নুনকে চামচে করে উত্তপ্ত করলে চিনির মধ্যেকার জল বাষ্পীভূত হওয়ার পর কেবলমাত্র কার্বন পড়ে থাকবে এবং প্রথমে বাদামি ও কালো রূপ ধারণ করবে। কিন্তু লবণ সাদা হয়ে যাবে। এইভাবেই চিনি কে সনাক্ত করা যাবে।
20. জল্যুক্ত কিউপ্রিক নাইট্রেট এর কেলাস কে উত্তপ্ত করলে কি ঘটবে?
উত্তর: নীল কেলাস ভেঙ্গে কালো বুড়ো হয়ে যাবে এবং বাদামি গ্যাস নির্গত হবে।
21. কঠিন আয়োডিন কে উত্তপ্ত করলে কি হবে?
উত্তর: কঠিন আয়োডিন কে উত্তপ্ত করলে আয়োডিন এর উর্ধ্বপাতন ঘটবে।
22. ম্যাগনেসিয়াম তারকে উত্তপ্ত করলে কি ঘটবে?
উত্তর: ম্যাগনেসিয়াম তার কে উত্তপ্ত করলে সাদা রঙ্গের ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইড উৎপন্ন হবে ও তীব্র আলো উৎপন্ন হবে।
23. টেস্ট টিউবের জিংকের গুড়োর সঙ্গে লঘু সালফিউরিক অ্যাসিড যোগ করলে কি ঘটবে?
উত্তর: টেস্টটিউবে জিংকের গুঁড়োর সঙ্গে লঘু সালফিউরিক এসিড যোগ করলে জিংক সালফেট ও হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন হবে। উৎপন্ন গ্যাস বুদবুদ আকারে নির্গত হবে।
Zn + H2SO4 = ZnSO4+ H2
24. টেস্টটিউবে লোহার গুড়োর সঙ্গে সালফিউরিক অ্যাসিড যোগ করলে কি ঘটবে?
উত্তর: লোহার গুঁড়োর সঙ্গে সালফিউরিক অ্যাসিড যোগ করলে ফেরিক সালফেট ও হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন হবে।
Fe + H2SO4 = FeSO4+ H2
25. টেস্টটিউবে ফেরাস সালফাইড এর সঙ্গে লঘু সালফিউরিক অ্যাসিড যোগ করলে কি ঘটবে?
উত্তর: টেস্টটিউবে ফেরাস সালফাইড এর সঙ্গে লঘু সালফিউরিক এসিড যোগ করলে পচা ডিমের মতো গন্ধযুক্ত হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস বের হবে ও
FeS + H2SO4 = FeSO4+ H2S
ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম অনুযায়ী ডানদিক বাঁদিক মেলানো
বাঁ দিক | ডান দিক |
---|---|
(i) সাধারণ অবস্থায় ব্রোমিন | গাঢ় লাল রঙের তরল পদার্থ |
(ii) পারদ | চকচকে রুপোলী ভারী তরল পদার্থ |
(iii) নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড | বাদামী বর্ণের গ্যাস |
(iv) ক্লোরিন | সবুজাভ হলুদ বর্ণের ঝাঁঝালো গন্ধযুক্ত গ্যাস |
(v) অ্যামোনিয়া | তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধযুক্ত গ্যাস |
(vi) গন্ধক বা সালফার | ফিকে হলুদ রঙের কঠিন পদার্থ |
(vii) নিশাদল | জলে মেশালে ঠান্ডা হয়ে যায় |
(viii) চিনি | গরম করলে কালো হয়ে যায় |
ধাতু ও অধাতুর বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার
26. পৃথিবীতে আবিষ্কৃত মোট প্রাকৃতিক ধাতুর সংখ্যা কটি?
উত্তর: 70 টি।
27. ধাতুকল্প কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: যেসব পদার্থের মধ্যে ধাতু ও অধাতু - উভয়ের ধর্ম বর্তমান তাদের ধাতুকল্প বলা হয় যেমন আর্সেনিক ও অ্যান্টিমনি।
28. একটি তরল ধাতুর উদাহরণ দাও।
উত্তর: পারদ।
29. একটি তরল অধাতুর নাম লেখ।
উত্তর: ব্রোমিন।
30. ধাতু গুলির মধ্যে কোন দুটি ধাতুকে পিটিয়ে সবচেয়ে পাতলা পাতে পরিণত করা যায়?
উত্তর: সোনা ও রুপা।
31. কোন ধাতুর প্রসারণশীলতা ধর্ম সবচেয়ে বেশি?
উত্তর: রূপো।
32. কোন ধাতুর তড়িৎ পরিবাহিতা শক্তি সবচেয়ে বেশি?
উত্তর: রূপো।
ধাতু ও অধাতুর ব্যতিক্রমী ধর্ম
33. তাপ ও তড়িৎ এর সুপরিবাহী একটি অধাতুর নাম লেখ।
উত্তর: গ্রাফাইট তাপ ও তড়িৎ এর সুপরিবাহী।
34. তাপের সুপরিবাহী কিন্তু তড়িতের কুপরিবাহী একটি অধাতুর নাম লেখ।
উত্তর: হীরক।
35. দুটি নিম্ন গলনাংক বিশিষ্ট অধাতুর উদাহরণ দাও।
উত্তর: গ্যালিয়াম (29.78°C) ও সিজিয়াম (28.4°C)
36. দুটি নরম ধাতুর উদাহরণ দাও।
উত্তর: লিথিয়াম, সোডিয়াম ও পটাশিয়াম।
37. একটি উজ্জ্বল অধাতুর নাম লেখ।
উত্তর: আয়োডিন।
38. ধাতব অক্সাইড আম্লিক না ক্ষারকীয়?
উত্তর: বেশিরভাগ ধাতব অক্সাইড ক্ষারকীয়।
39. অধাতব অফ অক্সাইড আম্লিক না ক্ষারকীয়?
উত্তর: বেশিরভাগ ও ধাতব অক্সাইড আম্লিক প্রকৃতির।
40. ঠান্ডা জলের সঙ্গে তীব্রভাবে বিক্রিয়া করে এমন দুটি ধাতুর নাম লেখ।
উত্তর: সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম।
41. ঠান্ডা বা গরম জলের সঙ্গে বিক্রিয়া করে না এমন দুটি ধাতুর নাম লেখ।
উত্তর: লোহা ও অ্যালুমিনিয়াম।
42. কোন অবস্থাতেই জলের সঙ্গে বিক্রিয়া করে না এমন তিনটি ধাতুর নাম লেখ।
উত্তর: সিসা, তামা, লোহা ও রুপা।
43. দস্তার সংকেত সালফিউরিক কিংবা হাইড্রোক্লোরিক এসিডের বিক্রিয়ায় কোন গ্যাস উৎপন্ন হয়?
উত্তর: হাইড্রোজেন গ্যাস।
44. তড়িৎ ধনাত্মক ধাতু কাকে বলে উদাহরণ দাও।
উত্তর: তালিকায় হাইড্রোজেনের বাঁ দিকে যেসব ধাতু রয়েছে সেগুলি লঘু এসিডের সঙ্গে বিক্রিয়া করে হাইড্রোজেন উৎপন্ন করতে পারে। এদের তড়িৎ ধনাত্মক ধাতু বলে।
45. গ্রাফাইটের ব্যবহার লেখ।
- তেল কিংবা জলের সঙ্গে গ্রাফাইট চূর্ণ মিশিয়ে পিচ্ছিলকারক পদার্থ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
- পেন্সিলের শীষ তৈরিতে।
- উচ্চ তাপ সহকারি মুচি তৈরি করতে।
- তড়িৎদ্বার তৈরি করতে।
মানবজীবনে ও পরিবেশে ধাতু ও অধাতুর ব্যবহার
46. স্টেনলেস স্টিলে উপস্থিত ধাতু ও অধাতুর নাম লেখ।
উত্তর: লোহা ও ক্রোমিয়াম।
47. কলিচুনের উপস্থিত ধাতু ও অধাতুর নাম লেখ।
উত্তর: ক্যালসিয়াম, অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন।
48. মানব দেহে উপস্থিত অক্সিজেনের শতকরা হার কত?
উত্তর: মানব দেহে উপস্থিত অক্সিজেনের শতকরা হার 61.42%
49. মানব দেহে উপস্থিত কার্বনের শতকরা পরিমাণ কত?
উত্তর: মানব দেহে উপস্থিত কার্বন এর শতকরা পরিমাণ 22.85 শতাংশ।
50. কোন আয়নের পরিমাণ কমে গেলে রক্তচাপ হঠাৎ কমে গিয়ে হৃদপিন্ডের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে?
উত্তর: সোডিয়াম আয়ন (Na+)
51. কোন আয়ন দুটি হৃদপিন্ডের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রিত রাখে?
উত্তর: ক্যালসিয়াম আয়ন (Ca 2+) ও পটাশিয়াম আয়ন (K+)।
52. রক্ত জমাট বাঁধতে কোন আয়ন সাহায্য করে?
উত্তর: ক্যালসিয়াম আয়রন (Ca2+)